ওড়িশা থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে আসা হল দাঁতনে :
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ৭ এপ্রিল:ঠিক দু’মাস আগে পশ্চিম মেদিনীপুরের গৃহবধূকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন তাঁর বাপের বাড়ির লোকজন। অবশেষে, স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়িকে ভিন রাজ্য (ওড়িশা) থেকে গ্রেফতার করলো দাঁতন থানার পুলিশ। বুধবার অভিযুক্তদের আদালতে তোলা হলে, গৃহবধূর স্বামী ও শ্বশুরের তিনদিনের পুলিশ হেফাজত এবং শাশুড়ির ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। ঘটনাটি, দাঁতন থানার রামচন্দ্রপুর এলাকার। গত ৫ ফেব্রুয়ারি দাঁতন থানায়, মনিকা দত্ত নামে অগ্নিদগ্ধ ওই গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোক অভিযোগ দায়ের করেছিলেন যে, তাঁদের মেয়ের উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে, গায়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়! তদন্তে নামে দাঁতন থানার পুলিশ। অবশেষে, ঠিক দু’মাস পর ওড়িশা থেকে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয়।
এদিকে, অগ্নিদগ্ধ বছর ২৫ এর গৃহবধূ মনিকা এখনও (প্রায় ২ মাস ধরে) মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন এগরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। তাঁর শরীরের বেশিরভাগ অংশই পুড়ে গিয়েছিল। স্বামী সহ শ্বশুর-শাশুড়ি মনিকা-কে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করেছিল বলে অভিযোগ দায়ের করেছেন তাঁর বাবা শম্ভুনাথ পাত্র (শ্রীকৃষ্ণপুরের বাসিন্দা)। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিলেন বছর তিরিশের স্বামী অজয় দত্ত, শ্বশুর পূর্ণেন্দু দত্ত এবং শাশুড়ি কাজল দত্ত। পুলিশ তাদের খোঁজ চালাচ্ছিল। অবশেষে, সাফল্য পেল দাঁতন থানা। ওড়িশা (বা, উড়িষ্যা) থেকে তাঁদের গ্রেফতার করা হয় মঙ্গলবার। বুধবার তাদের আদালতে তোলা হয়। তদন্তের কারণে, স্বামী ও শ্বশুরের পুলিশি হেফাজত মঞ্জুর করেন বিচারক। শাশুড়িকে ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তরা ধরা পড়ায় কিছুটা হলেও খুশি নির্যাতিতা গৃহবধূর বাপের বাড়ির সদস্যরা।
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২৩ জুন: রবিবার (২২ জুন) দুপুর ঠিক ২টো ১…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২০ জুন: ১৯৭৮ সালের পর এমন ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতির…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ জুন: ৩০ টাকা প্রতি কেজি থেকে ৩ লক্ষ…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, খড়্গপুর, ১৭ জুন: গ্লিসারিন কারখানায় ওয়েল্ডিং- এর কাজ চলাকালীন ভয়াবহ বিস্ফোরণ!…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৬ জুন: ২০০৮ এর পর ২০২৫। দীর্ঘ প্রায় দুই…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, খড়্গপুর, ১৩ জুন: হাতির পালকে তাক করে ছোঁড়া হচ্ছে একের পর…